চাদাবাজরা জাতীর জন্য রাস্ট্রের জন্য খতিকর ও ভয়ংকর- রাশেদ

মোঃ তপু শেখ,গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি।
আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির উদ্যোগে জনগনের অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন এবং ফ্যাসিবাদ ওভোটচোরদেী প্রত্যাখ্যান শীর্ষক আলোচনা সভা জাতীয় প্রেস ক্লাবের ২য়তলা জহুর হোসেন চৌধুরী হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদ
কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি মো সাইফুল ইসলাম রাশেদর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির জাতীয় স্হায়ী কমিটি সদস্য সেলিমা রহমান।
বিযেশ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন হাবিবুর রহমান হাবিব উপদেস্টা চেয়ারপারসন, বিএনপি সরফত আলী সপু স্বেচ্ছাসেবক বিযয়ক সম্পাদক, বিএনপি।
মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। এ্যডভোকেট সিমকি ইমাম
জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আয়েশা সিদ্দিকা মানি।
জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শামসুদ্দিন দিদার
মিডিয়া উইং, বিএনপি।
উপস্থিত ছিলেন আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের উপদেষ্টা ড.নজরুল ইসলাম খান
ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জয়নুল আবেদীন আরজু ড. শাহ্ আলম দেওয়ান
সহ সভাপতি ড. মিজানুর রহমান
সাদিকুল ইসলাম সহ সভাপতি
দিদারুল ইসলাম শরিফউল বশার বাদল
সাংগঠনিক সম্পাদক ( বরিশাল বিভাগ)
মোস্তফা মজুমদার সুমন
সাংগঠনিক সম্পাদক ( কুমিল্লা বিভাগ)
আন্তর্জাতিক বিযয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সজল,সহ সাধারণ সম্পাদক
মাজাহার সুমন,আবুল কালাম আজাদ সহ সাধারণ সম্পাদক, সহ সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন,
সহ সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের,
এইচ এম বেলায়েত, সহ সাধারণ সম্পাদক
মাসুদ রানা,পরিবেশ বিযয়ক সম্পাদক,
অর্থ সম্পাদক গোলাম সরোয়ার,
জুয়েল রানা তথ্য ও গবেষণা বিষয়কে সম্পাদক,
সাইফুল ইসলাম সাগর গন শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট ইমদাদুল হক রাসেল,সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
সুইটি চাকমা সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর কবির,মিজানুর রহমান, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়কে সম্পাদক রহমত উল্লাহ, সহ যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক সদস্য মিজানুর রহমান ডাবলু
মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক শহিদুল ইসলাম,
সদস্য সচিব শহিদুল হক, যুগ্ন আহবায়ক নাসির মৃধা, যুগ্ন আহবায়ক আওলাদ হোসেন,
যুগ্ন আহবায়ক শামসুদ্দিন জোসেফ। এ সময়
আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন,বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক দেশ, ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠন হবে। এই গনতান্ত্রিক পক্রিয়াতে বাধা আসলে সরকার গঠনে ব্যর্থ হবে। চাঁদাবাজি, মানুষকে ভয় দেখালে মানুষ ভোট দিবেনা।কিছু দলীয়লোকের চাঁদাবাজির দায়ভার দল নিবে না।
চাঁদাবাজদের কারনে দল যদি ব্যর্থ হয় তাহলে ওদের দল ছাড় দিবেনা।
এরা দলের জন্য, জাতীর জন্য রাস্ট্রের জন্য খতিকর ও ভয়ংকর ।
এদের চিন্তিত করে দল থেকে সমাজথেকে বহিষ্কার করা হবে।
একটি মানুষ রিকসা চালালে দৈনিক ১৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারে। চাঁদাবাজি কেন করবে।রাজনৈতিক কর্মীরা যদি চাঁদাবাজি করে তাহলে রাস্টের মানুষ অসহায় এবং মানুষের নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলেও মন্তব্য করেন তিনি ।